ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্যব্যস্থা:
ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্যব্যস্থা:
আপনি যদি ডায়াবেটিস আক্রান্ত বা ডায়াবেটিস আক্রান্তের ঝুকিতে থাকেন তাহলে খাদ্য সম্পর্কে আপনাকে বিশেষভাবে সচেতন হতে হবে। চিকিৎসকের পরমর্শ নিয়ে খাবারের তালিকা ঠিক করে নেওয়া উচিত।
আপনি যদি ডায়াবেটিস আক্রান্ত বা ডায়াবেটিস আক্রান্তের ঝুকিতে থাকেন তাহলে খাদ্য সম্পর্কে আপনাকে বিশেষভাবে সচেতন হতে হবে। চিকিৎসকের পরমর্শ নিয়ে খাবারের তালিকা ঠিক করে নেওয়া উচিত।
ইচ্ছামতো খাওয়া যাবে যেসব খাদ্য:
ক্যালরীবিহীন ও স্বল্প ক্যালররিযুক্ত খাদ্য ইচ্ছামত খাওয়া যাবে।যেমন-
মশলা : ধনে, জিরা, হলুদ, মরিচ, আদা, রশুন, পেঁয়াজ ইত্যাদি।
শাক-সবজি : কচুশাক, পালংশাক, লালশাক, মুলা, পেঁপে, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লাউ, টমাটো, করলা, ঝিঙা, পটল, শশা, আলু, কুমড়া, কচু, থোড়, বিট, কাচাকলা, বরবটি, মোচা, সিম, গাজর, কাঁকরোল, সিমেরবিচি, কাঁঠালের বিচি, কাঁঠালের ইঁচর, ঢ়েড়স, বেগুন, মটরশুটি, কচুর মুখী ইত্যাদি।
ফল : স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য প্রতিদিনই কিছু টক-জাতীয় ফল খাওয়া দরকার।যেমন- কালজাম, লেবু, আমড়া, জাম্বুরা, কামরাঙ্গা, বাঙ্গি, জামরুল, আমলকি, কচি ডাবের পানি ।
আম অর্ধেক, পেয়ারা ১টা, লিচু ৬টা, আতা ১টা, কাঁঠাল মাঝারি ৩কোয়া, কমলা মাঝারি ১টা, আপেল মাঝারি ১টা, মাল্টা মাঝারি ১টা, পাঁকা পেপে ৬০গ্রাম, পাকা কলা অর্ধেক, নারিকেল ২ চামচ(কোরানো), তরমুজ ১৫০ গ্রাম, বেদানা অর্ধেক, নাসপতি মাঝারি ১টা, আঙ্গুর ৬ টা, আনারস ৬০ গ্রাম, খেঁজুর ২-৩ টি, কেশর মাঝারি ১ টা, মিষ্টি বরই মাঝারি ৬টা।
মিষ্টি: এসপারটেম স্যাকারিন।
ডায়াবেটিস রোগীর খাওয়া নিষেধ যেসব খাদ্যঃ
অতি সহজপাচ্য ও বেশি ক্যলরিযুক্ত খাদ্য খাওয়া নিষেধ। যেমন:
চিনি/গুড়দিয়ে তৈরি শরর্বত বা কেক, পেস্ট্রি, জ্যাম, মিষ্টি ঘনিভূত দুধ, মিষ্টি বিস্কুট জাতীয় খাবারখাওয়া নিষেধ।
সফট ড্রিংকস তথা কোকাকোলা, পেপসি, ফান্টা ইত্যাদি খাওয়া নিষেধ।
গ্লুকোজের সরবত, মধু বা মধুজাত খাদ্য, খেঁজুর/তাল/আঁখের রস, মিছরি খাওয়া নিষেধ।
অতি সহজপাচ্য ও বেশি ক্যলরিযুক্ত খাদ্য খাওয়া নিষেধ। যেমন:
চিনি/গুড়দিয়ে তৈরি শরর্বত বা কেক, পেস্ট্রি, জ্যাম, মিষ্টি ঘনিভূত দুধ, মিষ্টি বিস্কুট জাতীয় খাবারখাওয়া নিষেধ।
সফট ড্রিংকস তথা কোকাকোলা, পেপসি, ফান্টা ইত্যাদি খাওয়া নিষেধ।
গ্লুকোজের সরবত, মধু বা মধুজাত খাদ্য, খেঁজুর/তাল/আঁখের রস, মিছরি খাওয়া নিষেধ।
No comments