ডায়াবেটিস রোগীর জরুরি অবস্থা
ডায়াবেটিস রোগীর জরুরি অবস্থা:
⚫হাইপোগ্লাইসেমিয়া:
যদি কোন কারনে রক্তে গ্লুকোজ বা শর্করার পরিমান খুব কমে যায়, অর্থাৎ ২.৫ মিলিমোল/লিটার - এর কম হয় তাহলে শরীরে প্রতিক্রয়া দেখা দেয়। একে হাইপোগ্লাসেমিয়া বলে, যা জীবনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
⚫হাইপোগ্লাইসেমিয়া:
যদি কোন কারনে রক্তে গ্লুকোজ বা শর্করার পরিমান খুব কমে যায়, অর্থাৎ ২.৫ মিলিমোল/লিটার - এর কম হয় তাহলে শরীরে প্রতিক্রয়া দেখা দেয়। একে হাইপোগ্লাসেমিয়া বলে, যা জীবনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষন:
☞হটাৎ শরীরে ঘাম হওয়া।
☞শরীর কাঁপতে থাকা।
☞বেশি ক্ষিধে পাওয়া।
☞বুক ধড়ফড় করা।
☞মাথা ধরা।
☞চোখে ঝাপসা দেখা।
☞অস্বাভাবিক আচরণ।
☞অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।
☞হটাৎ শরীরে ঘাম হওয়া।
☞শরীর কাঁপতে থাকা।
☞বেশি ক্ষিধে পাওয়া।
☞বুক ধড়ফড় করা।
☞মাথা ধরা।
☞চোখে ঝাপসা দেখা।
☞অস্বাভাবিক আচরণ।
☞অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।
হাইপোগ্লাইসেমিয়া হলে কি করা উচিত:
১) প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়া মাত্রই রক্তের গ্লুকোজ পরীক্ষা করতে হবে।
২) চা-চামচের ৩ থেকে ৬ চামচ গ্লুকোজ বা চিনি এক গ্লাস পানিতে গুলে রোগীকে খাইয়ে দিতে হবে।
৩) রোগী অজ্ঞান হয়ে গেলে মুখে কিছু খাওয়ানোর চেষ্টা না করে গ্লুকোজ ইনজেকশন দিদে হবে বা তাকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে নিতে হয়ে যেতে হবে।
৪) অবিলম্বে চিকিৎসকের সহায়তা নিতে হবে।
১) প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়া মাত্রই রক্তের গ্লুকোজ পরীক্ষা করতে হবে।
২) চা-চামচের ৩ থেকে ৬ চামচ গ্লুকোজ বা চিনি এক গ্লাস পানিতে গুলে রোগীকে খাইয়ে দিতে হবে।
৩) রোগী অজ্ঞান হয়ে গেলে মুখে কিছু খাওয়ানোর চেষ্টা না করে গ্লুকোজ ইনজেকশন দিদে হবে বা তাকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে নিতে হয়ে যেতে হবে।
৪) অবিলম্বে চিকিৎসকের সহায়তা নিতে হবে।
⚫ডায়াবেটিস কোমা:
যদি কোন কারনে রক্তে গ্লুকোজের পরিমান খুব বেশি বেড়ে যায় তাহলে রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতো পারে। এই অবস্থাকে ডায়াবেটিক কোমা বলে।
যদি কোন কারনে রক্তে গ্লুকোজের পরিমান খুব বেশি বেড়ে যায় তাহলে রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতো পারে। এই অবস্থাকে ডায়াবেটিক কোমা বলে।
ডায়াবেটিস কোমা দেখা দিলে রোগীকে অবিলম্বে চিকিৎসকর সহায়তা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে
ডায়াবেটিস কোমা কখন হয়:
☞পরিমানের চেয়ে বেশি খাবার খেলে।
☞ব্যায়াম বা দৈহিক পরিশ্রম না করলে।
☞পরিমানের চেয়ে কম ইনসুলিন নিলে।
☞ডায়াবেটিসের টেবলেট খেতে ভুলে গেলে বা না খেলে।
☞অন্য কোন রোগের চিকিৎসার সময় ডায়াবেটিসের চিকিৎসা বন্ধ রাখলে।
☞পরিমানের চেয়ে বেশি খাবার খেলে।
☞ব্যায়াম বা দৈহিক পরিশ্রম না করলে।
☞পরিমানের চেয়ে কম ইনসুলিন নিলে।
☞ডায়াবেটিসের টেবলেট খেতে ভুলে গেলে বা না খেলে।
☞অন্য কোন রোগের চিকিৎসার সময় ডায়াবেটিসের চিকিৎসা বন্ধ রাখলে।
No comments